একটি যৌন অভিলাষ থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
শবে মেরাজ ,রফরফ নামক বিশেষ বাহনে ৭০ হাজার নূরের পর্দা পেরিয়ে আরশে আজিম আল্লাহতায়ালার সান্নিধ্য লাভ করেন। এরপর পাঁচওয়াক্ত নামাজের হুকুম নিয়ে ফিরে আসেন পৃথিবীতে।কোরান বিশ্বাসীরা মোহাম্মদের চুল বাল তলোয়ার সবকিছু ইসলামের আলামত প্রমানের জন্য সংরক্ষণ করলেও,
মানুষের মতো মুখ, গাধার মতো শরীর, পাখির মতো ডানা বিশিষ্ট প্রাণীটির কোনো আলামত ধরে রাখতে পারেন নাই,৬২০ খ্রিষ্টাব্দে ২৬ রজব রাতে মহানবী মুহাম্মদ আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে এই বাহনে করে ঊর্ধ্বাকাশে গমন করেন এবং মুসলমানদের জন্য নিয়ে আসেন জাদুকরী পাঁচ ওয়াক্তও নামাজ! এই বুরাকের পা ছিল! কোথায় বিচরণ করতো সে মহাশূন্যে?বুরাকের গলায় দড়ি কেন? সে কি আল্লাহর অবাধ্য ছিল? চুদাড়ু মুহাম্মদ এই ভুমারু দিয়ে, রেখে গেলেন ওলের বিচি আর মগজহীন মুসলিম রাতদিন ইহা ধরে টানে! মসজিদে মসজিদে আলোচনা হবে এই ডানাওয়ালা ঘুড়ার বিচি ও তাজপর্য্য! একবারের জন্য ভাবে না এই গাঁজাখুরি গল্প কেবল ছোট শিশুদের বিনোদনের জন্য বলা সম্ভব কিন্তু ইসলামিক ফাউন্ডেশনে কিংবা মসজিদে বসে ঝানু মুসলিমগুলি ভাবগম্ভীর পরিবেশ সৃষ্টি করে হাজার বছরের আগের এক অদ্ভুদ গল্প বলে আর মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ বলে আওয়াজ তুলে তাদের বেকুবি বিশ্বাসের এক হাস্যকর ধর্মীয় রীতি প্রচার করে সাধারণের কাছে! একজন মানুষ মুহাম্মদ উম্মে হানির সঙ্গে অস্বাভাবিক/স্বাভাবিক যৌন কার্যে লিপ্ত হয়ে তার অনুসারীদের হাতে ধরা পড়ার পর সমালোচনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে এতগুলা মিথ্যার আশ্রয় নিলেন, উদ্ভট মুসলিমরা দিনের পর দিন এই মিথ্যার ভিতর দিয়ে বয়ে চলেছেন মুহাম্মদের পবিত্র শবে মেরাজ! এই ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্য এই কোরান ,নামাজ, হজ,কোরবানি, আজান,ঈদ,ইস্তেমা এই ইসলামী অনুশাসন এইগুলি দিয়ে কি পেয়েছে পৃথিবী একটি বৃহৎ মুসলিম শরণার্থী জাতি ছাড়া?
মানুষের মতো মুখ, গাধার মতো শরীর, পাখির মতো ডানা বিশিষ্ট প্রাণীটির কোনো আলামত ধরে রাখতে পারেন নাই,৬২০ খ্রিষ্টাব্দে ২৬ রজব রাতে মহানবী মুহাম্মদ আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে এই বাহনে করে ঊর্ধ্বাকাশে গমন করেন এবং মুসলমানদের জন্য নিয়ে আসেন জাদুকরী পাঁচ ওয়াক্তও নামাজ! এই বুরাকের পা ছিল! কোথায় বিচরণ করতো সে মহাশূন্যে?বুরাকের গলায় দড়ি কেন? সে কি আল্লাহর অবাধ্য ছিল? চুদাড়ু মুহাম্মদ এই ভুমারু দিয়ে, রেখে গেলেন ওলের বিচি আর মগজহীন মুসলিম রাতদিন ইহা ধরে টানে! মসজিদে মসজিদে আলোচনা হবে এই ডানাওয়ালা ঘুড়ার বিচি ও তাজপর্য্য! একবারের জন্য ভাবে না এই গাঁজাখুরি গল্প কেবল ছোট শিশুদের বিনোদনের জন্য বলা সম্ভব কিন্তু ইসলামিক ফাউন্ডেশনে কিংবা মসজিদে বসে ঝানু মুসলিমগুলি ভাবগম্ভীর পরিবেশ সৃষ্টি করে হাজার বছরের আগের এক অদ্ভুদ গল্প বলে আর মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ বলে আওয়াজ তুলে তাদের বেকুবি বিশ্বাসের এক হাস্যকর ধর্মীয় রীতি প্রচার করে সাধারণের কাছে! একজন মানুষ মুহাম্মদ উম্মে হানির সঙ্গে অস্বাভাবিক/স্বাভাবিক যৌন কার্যে লিপ্ত হয়ে তার অনুসারীদের হাতে ধরা পড়ার পর সমালোচনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে এতগুলা মিথ্যার আশ্রয় নিলেন, উদ্ভট মুসলিমরা দিনের পর দিন এই মিথ্যার ভিতর দিয়ে বয়ে চলেছেন মুহাম্মদের পবিত্র শবে মেরাজ! এই ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্য এই কোরান ,নামাজ, হজ,কোরবানি, আজান,ঈদ,ইস্তেমা এই ইসলামী অনুশাসন এইগুলি দিয়ে কি পেয়েছে পৃথিবী একটি বৃহৎ মুসলিম শরণার্থী জাতি ছাড়া?
Comments
Post a Comment